দৈনন্দিন কার্যক্রমে কম্পিউটারের কাজগুলো আরও সহজে করার নানা পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। মাউস ও কিবোর্ডের মাঝে কাজ করার সময় আরও সংক্ষেপ করতে ব্যবহার করা হয় শর্টকাট। কি-বোর্ডের শতাধিক কি’র মাঝে কোন কি’তে কোন কমান্ড লুকিয়ে আছে, জানা থাকলে কাজের গতি আরও দ্রুত হয়।
আজকের ফিচারটি সাজানো হয়েছে উইন্ডোজ কি’র সঙ্গে কোন কি ব্যবহার করে কোন কোন কাজ করা যায় সেসব কমান্ড নিয়ে। চলুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক উইন্ডোজ কি’র দরকারি কমান্ডগুলো:
- Windows Key: স্টার্ট মেনু খুলবে।
- Windows+ E: এক্সপ্লোরার খুলবে।
- Windows+ R: রান মেনু খুলবে।
- Windows+ up Arrow: বিদ্যামান উইন্ডোকে মনিটরের স্ক্রিন জুড়ে বড় করে দেখাবে।
- Windows+ break: সিস্টেম প্রোপার্টিজ ডায়ালগ বক্স দেখাবে।
- Windows+ F: ফাইল ও ফোল্ডারের সার্চ বক্স খুলবে।
- Windows+ Ctrl+F: সার্চ বক্সে নাম দিয়ে নেটওয়ার্ক খুঁজতে এই কি পরপর চাপতে হবে।
- Windows+ D: ডেস্কটপ প্রদর্শন ও লুকিয়ে রাখবে এবং রিফ্রেশ করবে।
- Windows+ M: প্রতিটি উইন্ডো মিনিমাইজ করে রাখবে।
- Shift+ Windows+ M: আগের কমাণ্ড Windows+ M এর বিপরীত কাজ করবে। অর্থাৎ মিনিমাইজ করা প্রতিটি উইন্ডোজ প্রদর্শন করবে।
- Windows+ F1: উইন্ডোজ হেল্প ও সাপোর্ট অপশন খুলবে।
- Windows+ Tab: টাস্ক ভিউ খুলবে।
- Windows+ U: এক্সেস সেন্টার প্রদর্শন করবে।
- Windows+ L: কম্পিউটার চালু হওয়ার সময়ের পাসওয়ার্ড বক্স খোলা ও পাসওয়ার্ড দেয়া।
- Windows+ F3: ব্যবহারকৃত অ্যাপ্লিকেশন এর সার্চ অপশন খুলবে।
- Windows+ I: উইন্ডোজ এর সেটিং ডায়ালগ চালু করে নেটওয়ার্ক, ব্যাকআপ, ওয়াইফাই, প্রাইভেসি, সিকিউরিটিসহ আরও বেশ কিছু ফিচার কনফিগার করা যাবে।
- Windows+ C: উইন্ডোজের কর্টানা কি লিসেনিং মুডে আনবে। তবে সেক্ষেত্রে আগে থেকেই কর্টানা চালু রাখতে হবে।
Comments
Post a Comment